টিং টং…টিং টং..............কল বেলের শব্দে শিহাবের ঘুম ভাঙ্গে। ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখে নয়টা বাজে। ধুর! শুক্রবার দিনটাতেও একটু মজা করে মনের খায়েশ মিটিয়ে ঘুমানো গেল না। সাত সকালে কল বেলের উৎপাত। লেপের নিচ থেকে বের হতে ইচ্ছে করছে না তার। কিন্তু বেলে ক্রমাগত বেজেই যাচ্ছে। যে বেল চাপছে তার মনে হয় কোন ধৈর্য নেই। নন স্টপ টিপে চলছে। শেষে এক রকম বিরক্ত হয়েই লেপ ছাড়ল সে। চোখ ডলতে ডলতে দরজা খুললো সে। দেখে নিতু দাঁড়িয়ে আছে। দেখে মনে হচ্ছে মেজাজ তার সপ্তমে। “কি রে!! দরজা খুলতে এত টাইম লাগে ক্যান?? আন্টি কই??”
“তারাতো গতকাল সিলেট গেলেন ঘুরতে। বাসায় কেউ নেই। আমি ঘুমুচ্ছিলাম। তাই দেরী হল”“এতবেলা পর্যন্ত ঘুমাস ক্যান? দেখি সর সামনে থেকে ভেতরে ঢুকি, বাইরে অনেক ঠান্ডা!”
শিহাব দরজা থেকে সরে গেল। নিতু ভেতরে ঢুকেই বলল “অই দাঁড়িয়ে থাকিস না। যা ফ্রেশ হয়ে আয়। আমি কুইক ডিম পোচ করে আনছি আর ঘরে তো ব্রেড আছেই তাই না??”
“হুম তাতো আছেই। কিন্তু তোকে কষ্ট করে কিছু করতে হবে না আমার ক্ষুধা নেই”
“বেশি কথা বলিস না। যা ফ্রেশ হয়ে আয় আমি কিচেনে যাচ্ছি”
শিহাব ফ্রেশ হয়ে ডাইনিং রুমে এসে দেখে নিতু টেবিলে খাবার সাজিয়ে বসে আচ্ছে।
‘তাড়িতাড়ি আয় না! তোর জন্য না খেয়ে বসে আছি আমি!”
নাস্তা শেষ হবার পর নিতু কিচেনে সব কিছু গুছিয়ে রেখে এসে দেখে শিহাব আবার লেপের নিচে আশ্রয় নিয়েছে।
“অই শিহাব তোর পি.সি. টা অন করলাম”
“কর, ওইটা আবার বলা লাগে নাকি”
‘তুই লেপের নিচে কি করিস? আমার কাছে এসে বোস না!”
“মাথা খারাপ! এই ঠান্ডার মাঝে আমি বের হব না লেপের তলা থেকে”
নিতু কিছুক্ষণ হাবিজাবি কাজ করার পর পি.সি. তে হাবীব এর একতা ট্র্যাক লিস্ট প্লে করে শিহাবের পাশে বসল। হাবীব তাদের দুজনেরি ফেবারেট।
“তোমার মাঝে নামব আমি তোমার ভেতর ডুব
তোমার মাঝে কাটব সাঁতার ভাসব আমি খুব…”
“ একটূ সর।আমিও ঢুকবো তোর সাথে।”
শিহাব সরতেই নিতু ঢুকে গেল লেপের ভেতর।
“কি রে?? এই না বললি ঠান্ডা তাইলে খালি গায়ে শুয়ে আছিস ক্যান?”
“ওইটা তুই বুঝবি না। খালি গায়ে ঘুমানোর মজাই আলাদা!”
নিতু ভেতরে আসতেই শিহাব নিতুর গায়ের মিস্টি গন্ধটা পেল। মিস্টি কিন্তু খুবই সেক্সি। গন্ধটা আরো ভালভাবে নেবার জন্যে সে নিতুর আরো গা ঘেঁষে শুল।
“কি রে?? তোর মতলবটা কি?? এত কাছে আসিস কেন??”
“মতলব কিছু নারে তোর মিস্টি গন্ধটা চরম। না নিয়ে কেমনে থাকি। আর তোর বুকের গন্ধটাতো awesome!!”
নিতু কপট রাগ দেখিয়ে বলল “কাছে আসবি না! খবরদার!! গন্ধ নিবার নাম করে কি না কি করার ইচ্ছা কে জানে!”
কিন্তু কে শোনে কার কথা। নিতু কথা শেষ করার আগেই শিহাব নিতুকে নিজের বুকের মাঝে নিয়ে নিল। তারপর নিতুর ঘাড়ের কাছে নাক নিয়ে গভীরভাবে শ্বাস নিয়ে বুক ভর্তি করে নিতুর সুবাস টেনে নিল সে।
‘তোর গন্ধ এত সেক্সি ক্যান, বলতো?’
‘হয়েছে আর বলতে হবে না, আমার লজ্জা লাগে না বুঝি!’
“লজ্জা কিসের??যেটা সত্যি সেটাই তো বলাম”
“হুম, বুঝেছি, আর বোঝাতে হবে না।” কথাটা বলেই নিতু শিহাবের বুকে আরো ঘনিষ্ঠভাবে সেঁটে গেল। শিহাবকে নিতু যেদিন থেকে ঘনিষ্ঠভাবে পেতে শুরু করেছে সেদিন থেকেই নিতুর শিহাবের ধনের প্রতি খুব আগ্রহ। জিনিসটা কি সুন্দর প্যান্টের মাঝে লুকিয়ে থাকে আর তার স্পর্শ পেলেই ফুলে ফেঁপে ওঠে। জিনিসটা নিতুর কাছে খুবই ভাল লাগে। এখনো শিহাবের ধনের অস্তিত্ব নিতু বুঝতে পারছে। নিতু প্যান্টের উপরেই জিনিসটা ছুঁল। এখনো বড় হয়নি ওটা। নিতু আস্তে আস্তে শিহাবের নুনুতে হাত বুলাতে লাগল। শিহাব নিতুর চুলে হাত বোলাতে বোলাতে তার কানের লতিতে একটা চুমু খেল। নিতুর সম্পুর্ন শরীরে যেন বিদ্যুৎ বয়ে গেল। শিহাব আস্তে আস্তে তার জিহ্বা নিতুর কানের খাঁজে বোলাতে লাগল। নিতুর কাছে এইটা নতুন অনুভূতি। আরামে তার চোখ বুঁজে এল। শিহাব তখন নিতুর বুঁজে যাওয়া চোখে চুমু খেল। তারপর নাকের ডগাতে ছোট্ট একটা কামড় দিল শিহাব। নিতুর পুরো বডিটাই যেন কেঁপে কেঁপে উঠল।
“শিহাব তুই কি করছিস এই গুলা??”
শিহাব কিছু না বলে মুচকি হেসে নিতুর থুতনিতে একটা কিস করে। তারপর তার ঠোঁট ঘষতে থাকে নিতুর ঠোঁটের সাথে। ছোট্ট একটা চুমু খায় উপরের ঠোঁটে। জিহ্বা দিয়ে স্পর্শ করে নিতুর ঠোঁট। নিতু তখন শিহাবের ঠোঁট নিজের ঠোঁটের মাঝে পেতে ব্যাকুল। ঝট করে শিহাবের ঠোঁট নিজের মাঝে নিয়ে নেয়। প্রাণপণে চুষতে থাকে ওগুলো। শিহাবও আস্তে আস্তে নিতুর জিহ্বাটা নিজের মুখের মাঝে নিয়ে নেয়। আদরে আদরে ভরিয়ে দেয় সে নিতুর জিহ্বা। তারপর কামড়ে ধরে নিতুর অধর। একটু জোরেই কামড় দেয়। নিতু ব্যাথায় কাতরিয়ে ওঠে। “আস্তে কামড় দে না। ঠোঁটটা কি খেয়ে ফেলবি নাকি??”
“পারলেতো তাই করতাম” শিহাব হেসে জবাব দেয়। “নিতু, ডুব দেই তোর ঘাড়ে??”
“এমন ভাবে বলছেন, জানি মানা করলে শুনবে্ন উনি!”
শিহাব আর কথা না বাড়িয়ে মুখ গুজেঁ দিল নিতুর ঘাড়ে। চুমু আর লাভ বাইটসে ভরিয়ে দিল জায়গাটা। নাক ঘষতে লাগল নিতুর গলাতে। নিতুর গলাতে চুমু খেতে খেতেই সে নিতুর কামিজের মাঝে হাত ঢুকিয়ে দিল। কামিজটা একটু টাইট বলে হাত বেশি দূর ঢুকল না। তাই অনুমতির তোয়াক্কা না করে খুলে ফেলল নিতুর কামিজ। খয়েরী কালারের ব্রায়ের উপর দিয়েই স্পর্শ করল নিতুর নরম নাই দুটো। আস্তে আস্তে চাপতে লাগল ও নিতুর ভরাট মাই যুগল। সেই সাথে মাইয়ের একটু উপরে কিস করতে লাগল। শিহাবের আদরে নিতু তখন যেন সুখের স্বর্গে ভাসছে। নিঃশ্বাস ভারী হয়ে আসছে তার। শিহাব এরপর নিতুকে বুকের উপর ভর দিয়ে শুইয়ে দিল। নিতুর পিঠ নিয়ে খেলায় মেতে উঠল ও। ঘাড় থেকে শিরদাঁড়া বরাবর আঙ্গুল টেনে আনতে লাগল। আঙ্গুল ব্রায়ের ফিতার কাছে ঠেকলে একটানে ফিতা খুলে ফেলল সে। চুমুতে চুমুতে ভরিয়ে দিল নিতুর পিঠ।
“শিহাব ছাড়। আমাকে তোর উপরে আসতে দে”
নিতু শিহাবের উপর এসেই তার কন্ঠাতে চুমু খেতে শুরু করল। এমন একটা ভাব যেন এতক্ষন শিহাব তাকে যত আদর করেছে তা ফিরিয়ে দিতে চায় সে। একটা সময় কন্ঠা ছেড়ে শিহাবের বুকে নেমে আসল সে। বুকের লোমের সাথে মুখ ঘষতে লাগল নিতু। সাথে ছোট ছোট কামড়তো আছেই। নিতু আরো নিচে নামার চেষ্টা করতেই শিহাব তাকে ধরে ফেলল। নিয়ে আসল নিজের শরীরের নিচে। কিস করল নিতুর বিউটি বোনে। কিস করতে করতে নেমে আসল সে নিতুর মাইয়ের ভাঁজে। একটা মাই নিজের মুখে পুরে নিল ও। আস্তে আস্তে চুষতে লাগল। অন্য মাইটাও হাত দিয়ে চাপতে লাগল। জিহ্বা দিয়ে নিতুর বোঁটা বারবার স্পর্শ করতে লাগল। নিতুর সারা শরীরে ঢেউ খেলা করতে লাগল। মুখ থেকে বের হতে লাগল আনন্দ চিৎকার। শিহাব পর্যায়ক্রমে নিতুর দুইটা মাইকে আদর করতে থাকল। মাইয়ের গোড়াতে কিস করতেই নিতুর শরীরে আগুন ধরে গেল। কামোত্তেজনাতে ছটফট করতে লাগল ও। শিহাব মাইয়ের ভাঁজ থেকে জিহ্বা নিতুর নাভী পর্যন্ত টেনে আনল। নিতুর সারা দেহ মূহুর্মূহু কেঁপে উঠল। “ শিহাব আর পারছি না রে…দেহ জ্বলে যাচ্ছে। এই আগুন আর বাড়াস না,আমি মরেই যাব”
শিহাব নিতুর নাভির চারপাশে চুমু আর কামড় খেতে লাগল। শিহাব নিতুর নাভিতে জিহ্বা স্পর্শ করানোর সাথে সাথেই নিতু চিৎকার করে উঠল “আহহহ…আমার হয়ে যাবে রে শিহাব। আর পারছি না। আহহহ…” চিৎকারের সাথেই নিতু জল খসালো।
নিতু শিহাবকে বুকে টেনে নিতে নিতে বলল “ শিহাব তুই ডেনজারাস!”
“ক্যান??”
“এমনি! গাধা!”
“নিতু, চল ৬৯ করি”
“করবি?”
“তোর অসুবিধা আছে?”
“না কিসের অসুবিধা। চল করি”
শিহাব এইবার নিতুর পাজামা খুলে ফেলে। একটু আগে জল খসানোর জন্য নিতুর পেন্টিটা ভিজে লেপ্টে আছে নিতুর গুদের সাথে। শিহাব নিতুর পান্টিও খুলে ফেলল। নিতুর গুদ আজও সেইভ করা। দেখলেই চুষতে মন চায়। নিতুও ঝটপট শিহাবের প্যান্ট খুলে ফেলে। শিহাব ভেতরে কিছুই পরেনি। তাই প্যান্ট খুলতেই তার ধনটা লাফিয়ে বের হয়ে আসে। নিতু নিজের গুদটা শিহাবের মুখের দিকে বাড়িয়ে দিয়ে নিজে শিহাবের ধনটা মুখে নিয়ে পরম আদরের সাথে চুষতে থাকে। শিহাবও জিহ্ব দিয়ে প্রথমে ক্লিট নিয়ে একটু খেলা করে। ক্লিটে হাল্কা কামড় দিয়ে আবার পাগল করে তুলতে থাকে নিতুকে। তার ভেজা গুদের মাঝে জিহ্বা ঢুকিয়ে দেয়। চুষতে থাকে নিতুর গুদটা। নিতুও পাগলেরর মত চুষতে থাকে শিহাবের ফুঁসে থাকা ধনটা। ধনের আগায় জিহ্বা দিয়ে আদর করে দিতে থাকে। সেই সাথে তার বিচিতে হাত বুলাতে থাকে। শিহাব চুষতে চুষতেই গুদে আঙ্গুল ঢুকিয়ে দেয়। তারপর গুদের মাঝে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে চালাতে থাকে আঙ্গুল। ঐদিকে নিতুর চোষাতে তারো অবন্থা খারাপ। সে নিতুকে তুলে আনে উপরে। তারপর ফ্রেঞ্চ কিস করতে করতে তার ধনটা সেট করে নিতুর গুদের দরজার সামনে। তারপর আস্তে আস্তে চাপ দিতে থাকে। গুদ ভেজা বলে সহজেই ঢুকে যায় ধনটা। ধনটা ক্লিটে ঘষা দিয়ে যেতেই নিতু সুখ চিৎকার করে ওঠে “আহ…” শিহাব নিতুর ঠোঁটের মধু খেতে খেতেই নিতুর গুদের মাঝে তার নুনু চালাতে থাকে। হাত দুটো নিয়ে আসে নিতুর মাইয়ের উপর। আস্তে আস্তে চাপতে থাকে। “ শিহাব আর একটূ জোরে দে…ওহহ…আর একটু ভেতরে ঢুকানা…হুমম…”
শিহাব আস্তে আস্তে থাপের বেগ বাড়ায়। নিতু তখন শিহরণের চূড়াতে। তার সারা দেহ থেকে যেন আগুনের হল্কা বের হচ্ছে। মুখ পুরো রক্তিম হয়ে গেছে তার। শিহাবের থাপের তালে তালে সেও তলথাপ দিচ্ছে। শিহাব যেন তাকে স্বর্গীয় সুখ দিচ্ছে। আর কিছু থাপ খাবার পরেই নিতুর জল খসার সময় হয়ে গেল। শিহরণে তার চোখ বুজে এল। সারা দেহ কাঁপিয়ে জল খসাল নিতু। শিহাব তার থাপানর বেগ আরো বাড়াল। তারও সময় শেষ হয়ে আসছে। আর কয়টা রাম থাপ দিয়েই শিহাব তার হব প্রেম রস নিতুর গুদে ঢেলে দিল। ক্লান্ত হয়ে শুয়ে থাকল নিতুর উপর। নিতু তার পিঠ আর চুলে হাত বুলিয়ে আদর করতে লাগল। লেপটা আবার ঠিক করে নিল গায়ের উপর।
“তুই ঠিকই বলেছিস শিহাব লেপের নিজে খালি গায়ে ঘুমানো অনেক মজার”
“হুম। এখন থেকে ঘুমাস আমার সাথে লেপের নিচে খালি গায়ে” বলেই মুখে দুষ্টু হাসি ফুটিয়ে গুন গুন করে উঠল শিহাব
“তোমার মাঝে নামব আমি তোমার ভেতর ডুব
তোমার মাঝে কাটব সাঁতার ভাসব আমি খুব…”
No comments:
Post a Comment