Wednesday, March 23, 2011

আমি পাজামার উপর দিয়ে সোনাটা স্পর্শ করে দেখি ভিজে গেছে।

মানুষ সেক্সের প্রতি এত আকৃষ্ট কেন? এত দিন বুঝতে পারি নি। কিন্তু এখন বুঝতে পারছি আসলে সেক্সে কি মজা। আগে আমার পরিচয় দেই। আমার নাম সিহাব। বয়স এখনো ১৯ হয়নি। লম্বা ৫ফুট ৭ইঞ্চি। গায়ের রং ফর্সা কিন্তু পাতলা। আমি বর্তমানে রংপুরে থাকি। আমার সবচেয়ে ভাল বান্ধুবী জুই। আমরা এক সাথে মাধ্যমিক জীবনটা কাটিয়েছি। এসএসসি পরীক্ষা দিয়ে জুই ভর্তি হয় বগুড়া ক্যান্ট পাবলিক এ আর আমি রংপুর ক্যান্টে। জুই এর সাথে প্রায় কথা হত মোবাইলে। মাঝে মাঝে দেখা হত যখন বাসায় আসত। আর আমি প্রায় প্রতিদিন ওদের বাড়ি যেতাম। একদিন জুই আমাকে মোবাইলে পরিচয় করে দেয় ওর বান্ধবী তিশার সাথে। তখন থেকে তিশার সাথে মাঝে মাঝে মোবাইলে কথা হত তবে খুব বেশি না। যখন আমাদের এইচএসসি পরীক্ষা চলে আসল তখন জুই এর মুখে শুনলাম ও নাকি রাজশাহীতে মেডিকেল কোচিং করবে রেটিনায়। আমি এর মধ্যে রাজশাহীতে রেটিনা মেডিকেল কোচিং এ ভর্তি হয়ে গেছি। তারপর পরীক্ষা শেষে যখন কোচিং এর জন্য রাজশাহীতে আসলাম তখন প্রথম তিশাকে দেখলাম। তাকে দেখে আমি আর ঠিক থাকতে পারলাম না। আমার বাবু মশাই প্যান্ট ফেটে বের হয়ে আসতে চাইছে। তারপর তার কিছুক্ষন গল্প করে চলে এলাম। এখন তিশার দেহের বর্ণনা দেই। লম্বায় ৫ফুট ২ইঞ্চি হবে। উজ্জল ফর্সা। যে কেউ দেখলে না খিসে থাকতে পারবে না। কি ফিটনেস অপূর্ব। তার পাপ্পা গুলো ৩২ সাইজের হবে। কিন্তু আমি তখনো জানিনা সে হিন্দু। আমি কিন্তু মুসলিম। তার বাড়ি গাইবান্ধা। তিনবোন কোন ভাই নেই। বোন গুলোর বিয়ে হয়ে গেছে।
তারপর কোচিং এ ক্লাস শুরু হওয়ার পর থেকে প্রতিদিন ওর সাথে কথা হত। ওটা রুটিন হয়ে গিয়েছিল কথা বলাটা। তার সাথে প্রথম দুমাস খুব ভাল কেটেছে। আমরা এক সাথে মাঝে মাঝে ঘুরতে যেতাম। কোন কিছুর প্রয়োজন হলে আমাকে সাথে নিয়ে যেত কারণ ওর আর আমার মেচ একসাথে ছিল প্রায়। দুমাস পর তাকে ধীরে ধীরে ভাল লাগতে শুর করে। আমি হঠাত্‍ একদিন তাকে অফার করে বসি। কিন্তু সে প্রত্যাখান করে। অনেক কিছু বলে বুঝিয়ে ছিল আমাকে। কিন্তু আমি কখনো হার মানতে চাইনি।
তারপর থেকে তার সাথে কথা কম হত। বিশ্ব বন্ধু দিবসের কোন এক কারনে আমি তাকে অনেক বকা দেই। তাকে নিষেধ করি যেন আমাকে মোবাইল না করে। খুব যেদি ছিল তিশা। তারপর থেকে আমাকে আর মিসড কল পর্যন্ত দিত না। আমিও তাকে প্রায় ভুলতে বসেছিলাম। মেডিকেল পরীক্ষা দিয়ে যখন চান্স হল না তখন ভার্সিটিতে পরীক্ষা দিতে শুরু করলাম। মেডিকেল পরীক্ষা দিয়ে সাথে সাথে মেচ ছেড়ে দিয়েছিলাম। পরে শুনলাম তিশার ও মেডিকেল এ চান্স হয়নি। তারপর জাহাঙ্গীর নগর বিশ্ববিদ্যালয়ে পরীক্ষা দিতে গিয়ে হোটেল এ উঠেছিলাম। যে দিন হোটেল এ উঠি সেদিন সন্ধায় একটা অজানা নাম্বার থেকে মিসড কল আসে। তার কিছুক্ষন পর ঐ নাম্বার থেকে কল আসল। কল রিসিভ করে হ্যালো বলতেই বুঝতে পারলাম এটা তিশার কন্ঠ।
আমি: কেমন আছো?
তিশা: কেমন আর থাকব। তুমি কেমন আছো?
আমি: ভাল নেই।
তিশা: কেন?
আমি: কোথাও চান্স হলো না এজন্য। তুমি এখন কোথায়?
তিশা: রুমে।
আমি: তোমার ফাজলামি আর গেল না। তুমি আগের মতই আছো। একটুও বদলাও নি। কি মনে করে ফোন দিলে?
তিশা: কেন ফোন দেয়া যাবে না?
আমি: সেটা তো বলিনি।
তিশা: একটা কথা বলতাম। কিছু মনে না করলে তবেই বলবো।
আমি: ঠিক আছে বল।
তিশা: আমি তোমাকে যদি এখন বলি আমি তোমাকে ভালবাসি তাহলে কি আমাকে ভালবাসবে?
আমি: হ্যাঁ বাসবো।
তিশা: সিহাব আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালবাসি কিন্তু মুখ দিয়ে প্রকাশ করতে পারি নি।
তোমাকে অনেক বোঝানোর পর আমি তোমাকে অনেক বেশি ভালবেসে ফেলেছি। প্লিজ আমাকে কষ্ট দিও না।
আমি: দিব না তিশা। তোমাকেও যে আমি ভালবাসি। আমার কাল পরীক্ষা আছে। তুমিও কি জাহাঙ্গীর নগরে পরীক্ষা দিচ্ছো?
তিশা: হ্যাঁ
আমি: তোমার সিট কোথায়?
তারপর জানতে পারলাম আমাদের একই বিল্ডিং এ পরীক্ষা। তারপর আমরা দুজনে দেখা করলাম পরীক্ষা শেষে। ও আমাকে দেখে ওর আবেগ কে ধরে রাখতে পারেনি। আমাকে জড়িয়ে ধরে কাঁদতে শুরু করে। ওই দিন প্রথম কোন মেয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরলো। অন্যরকম এক অনুভূতি যা ভাষায় প্রকাশ করার মত না। তারপর থেকে মোবাইলে কথা শুরু হয়। মাস খানেক এর মধ্যে আমরা দুজনে একেবারে ফ্রি হয়ে যাই। সব ধরনের কথা হত। কবে পিরয়ড হবে, তার সোনাটা দেখতে কেমন? সব কথা হত। তারপর আমরা ফেসবুক ব্যবহার শুরু করি। প্রথম ওর কাছ থেকে প্রতিদিন ওর ছবি নিতাম ফেসবুক এর মাধ্যমে। তারপর এভাবে চলতে চলতে একদিন ওর পাপ্পা (দুধ) দেখতে চাইলাম। কিন্তু কিছুতেই রাজি হয় না। আমিও নাছোড়বান্দা।
অবশেষ তার পাপ্পার ৪টি ছবি আপলোড করলো। আমি দেখে অবাক। তার পাপ্পা গুলো অনেক সুন্দর। মনে হচ্ছে কাছে পেলে ইচ্ছে মত চুষতাম আর চটকায় দিতাম। তার পর থেকে তার পাপ্পা গুলো খাওয়ার চান্স খুজতে শুরু করি। এরপর থেকে যখন পাপ্পার ছবি চাইতাম দিতো কিন্তু একটু যেদ করতো। দিতে চাইতো না। মোবাইলে তখন প্রতিদিন প্রায় চার ঘন্টার বেশি কথা বলতাম। বেশির ভাগ কথা হতো সেক্স নিয়ে। আমরা কিভাবে বড় আদর করবো, কোন স্টাইলে করলে বেশি সুখ পাওয়া যাবে এসব। তারপর হঠাত্‍ একদিন মোবাইলেই সেক্স করলাম। আমি করার সময় যে সাউন্ড টা হয় সেই সাউন্ড টা করতাম। ওপার থেকে ও রিপ্লাই করতো। খুব বেশি সুখ পেতাম আমরা। এভাবেই চলতে থাকল। আমরা কোথাও চান্স পায়নি। তাই সিদ্ধান্ত নিলাম রি এডমিশান দিব। তিশাও দিবে। আমি জানুয়ারীর এক তারিখের মধ্যে আবার রাজশাহী চলে এসেছি। ও এবার কোচিত্‍ করার জন্য রংপুর এ আছে। অনেক দিন থেকে দেখা হয়নি তাই সিদ্ধান্ত নিলাম আমরা দেখা করবো। তারপর সময় ঠিক করে আমরা ভিন্নজগত এ গিয়ে দেখার করলাম।
ভিন্নজগত এ ঢুকে ভুতের মাথার কাছে গেলাম। ভিতের ঢুকতেই অনেকটা পথ অন্ধকার। আমি ভিতরে ঢুকেই আশেপাশে তাকিয়ে দেখলাম কেউ নেই। সুযোগ পেয়ে তিশাকে জড়িয়ে ধরলাম। তার ঠোটে চুমু দিলাম। বুঝতে পারছিলাম তিশা আমার কাছে অনেক কিছু চাইছে কিন্তু আমি কি করবো ভেবে পাচ্ছি না। কারন এর আগে যে কখনো এমনটা করিনি। তারপর ও নিজে থেকেই আমার ঠোটে ঠোট দিয়ে চুষতে শুরু করলো। আমার বাবু মশাই এদিকে বাহিরে আসার জন্য খুব ছটফট করছে। কিন্তু কিছু করার নেই। আমার হাত যে কখন ওর পাপ্পা গুলোর কাছে গেছে বলতে পারি না। খুব জোড়ে চটকাচ্ছি ওর পাপ্পা দুটো। তারপর হঠাত্‍ ছেড়ে দিয়ে আমরা হাটতে শুরু করি যদি কেউ দেখে ফেলে সেই ভয়ে। তারপর আমরা গাছের নিচে গিয়ে বসি। আমরা দুজন গল্প করছি বসে বসে। যখনই ইচ্ছে হচ্ছে জামার ভিতর দিয়ে হাত ঢুকিয়ে পাপ্পা গুলো টিপছি। পাপ্পার নিপল গুলো ধরে খেলছি। অনেক বেশি সুখ পাচ্ছিলাম। তারপর একসময় তিশার বসে থেকেই অর্গাসাম হয়। সে সময় সে আমাকে জড়িয়ে ধরে ছিল। আমি পাজামার উপর দিয়ে সোনাটা স্পর্শ করে দেখি ভিজে গেছে। ঐ দিন অনেকবার ওর পাপ্পা গুলো ধরেছিলাম। এমনকি যখন ভিন্নজগত থেকে বাহির হয়ে রিক্সায় উঠি তখনো ওর পাপ্পা গুলো জামার নিচ দিয়ে সারাটারাস্তা পাপ্পা গুলো চটকাইছি। কি যে শান্তি বলে বোঝাতে পারবোনা।...... 


You may like also:
1.আশা যখন হাটতো, ওর কচি স্তন দুটো প্রবল বেগে লাফাতো, সাথে সাথেআমার অঙ্গও চিলিক চিলিক করে লাফাতো প্যান্টের ভেতরে।
2.আমার ভোদা ফাঠিয়ে দাও, আরো জোড়ে ঠাপ দাও।
3.Vi Bon Er Chuda Chude
4.''মায়ের মতো সন্মান করলে এইটা খাড়া কইরা শুইয়া থাকো কেন?'' বলেই খালা আমার সোনায় হাত দিলেন।
5.তপু চাচ্চ্চু তুমি আমার দুধ দেখেছো, পাছা দেখেছো, এইবার কাপড়টা খুলেই দেখো, সেটা আর বাকি রাখো কেন?

No comments:

Post a Comment